চিঠি লেখার দিন শেষ হয়েছে অনেক আগে। তাই বলে কী প্রিয়জনকে কিছু লিখবেন না? তাতো হয় না। ভার্চুয়ালি প্রিয়জনকে বিভিন্নভাবে শুভেচ্ছা বা মনের কথা লেখা যায়। এই কাজটিকে সহজ করে দিয়েছে ইমেইল, মোবাইল, সামাজিক মাধ্যমের মতো প্লাটফর্ম। শুধু এসব প্লাটফর্মে গিয়ে মনের কথাটুকু টাইপিং করতে হবে। সেটা আজ করলে আরও ভালো হয়। কারণ, আজ ৮ জানুয়ারি টাইপিং দিবস।

গল্প, উপন্যাসে, চলচ্চিত্রে, কার্টুনে আমরা দেখি ডাইনিদের রাতের বেলায় ঝাঁড়ুতে করে উড়ে বেড়াতে। কিন্তু এত কিছু থাকতে ঝাঁড়ুই কেন? এর উত্তরে পাওয়া গেছে বিভিন্ন সম্ভাবনার কথা। 

বুদবুদ উড়াতে অথবা সাবানের ফেনা নিয়ে খেলতে অনেকেরই ভালো লাগে৷ জার্মান শিল্পী স্টেফানি ল্যুনিং রঙিন ফেনা দিয়ে অসাধারণ শিল্পকর্ম ও ইনস্টলেশন সৃষ্টি করে চলেছেন৷ সেই কীর্তি স্থায়ী না হলেও দর্শকদের মনে আনন্দের রেশ থেকে যায়৷

এক রাজা ছিলেন, কোনো এক নাম না জানা দেশে। তার হাতে সবসময় পরা থাকতো একটি আংটি। ভালো-মন্দ যাই ঘটতো, তিনি সবসময় আংটিটির দিকে তাকাতেন এবং স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতেন। একদিন তার এক পারিষদ জিজ্ঞেস করলেন, কী আছে সেই আংটিটিতে? যার কারণে ভালো সময়েও উত্তেজিত হন না রাজা, মুষড়ে পড়েন না বিপদেও? 

নতুন বছর কিছু ভালো খবর কড়া নাড়তে চলেছে মীনমানব-মানবিদের দরজায়। বছরের প্রথম মাসে রবি ঠাকুরের সুরে মঙ্গল শুনিয়ে যাবে, ‘মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।’ তাই শুরু থেকেই আনন্দ উল্লাস করবেন ঠিকই, কিন্তু একটু পকেট সামলে। 

এক রাজা ছিলেন, কোনো এক নাম না জানা দেশে। তার হাতে সবসময় পরা থাকতো একটি আংটি। ভালো-মন্দ যাই ঘটতো, তিনি সবসময় আংটিটির দিকে তাকাতেন এবং স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতেন। একদিন তার এক পারিষদ জিজ্ঞেস করলেন, কী আছে সেই আংটিটিতে? যার কারণে ভালো সময়েও উত্তেজিত হন না রাজা, মুষড়ে পড়েন না বিপদেও? 

‘চোখে চোখে এত কথা, মুখে কেন বলো না?’– প্রিয়জন হয়তো এমনই গান গুনগুন করছেন মকরের জন্য। মনের ভাব প্রকাশ করতে এত সংকোচ কেন? বলেই ফেলুন, যা আছে মনে। চোখের ভাষা সবসময় ঠিকঠাক নাও হতে পারে, তাই আশ্রয় নিন বর্ণমালার। 

‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও’– সুরে সুরে হেমন্ত যেন ধনু রাশির জাতকদের সাবধান করে দিচ্ছেন প্রেমের পথে। ঝগড়া-বিবাদ-দ্বন্দ্ব নিত্যসঙ্গী যেন না হয়, দেখেশুনে পথ চলবেন। মাঝে মাঝে নিজেকে ছাড়া আর কাউকেই হয়তো ভালো লাগে না। কিন্তু জীবন নামের এই ২ চাকার গাড়ি চালিয়ে যেতে একজন জীবনসঙ্গীর ভূমিকা এড়ানো যায় না। রাহুকে নিজের মনের আকাশে ঝড় তুলতে দেবেন না। অন্য গ্রহদের ইতস্তত ভ্রমণেও ওঠানামা আসতে পারে ধনুর যাত্রায়। 

বৃশ্চিক রাশির ভাগ্যের গাড়িতে চালকের আসনে বসে আছে দুটো গ্রহ। মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী মঙ্গল আর পাতাল গ্রহের অধিপতি প্লুটো। এদের তুষ্ট রেখে চলা জরুরি। সব ধরনের বদভ্যাস আর বিষাক্ততা থেকে মুক্তি দেবে প্লুটোর পশ্চাৎমুখী নৃত্য। 

ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে ‘ব্লাড ইজ থিকার দ্যান ওয়াটার’ কথাটি এ বছর মাথায় গেঁথে নিন প্রিয় তুলা। উত্থান-পতনের দিনগুলোতে পরিবার-পরিজনই আপনার সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। 

নতুন বছরে কোনো এক বিকেলে সূর্যাস্তের মুখোমুখি হয়ে গুনগুন করে উঠুন, ‘ক্রমশ এ গল্পে আরও পাতা জুড়ে নিচ্ছি; দুমুঠো বিকেল যদি চাও ছুঁড়ে দিচ্ছি...!’

‘বিশাল ক্ষমতার সঙ্গে আসে বড় বড় দায়িত্বের বোঝা’– স্পাইডারম্যানের এ উক্তিটি মাথায় রেখে ২০২৩ সাল পার করবেন প্রিয় সিংহ মশাই। 

যুক্তির হাত ধরেই নতুন বছর জটিল থেকে জটিলতর প্যাঁচ খুলতে সক্ষম হবেন কর্কটমানব। তাই সকলের বাহবাধ্বনি কুড়োতে প্রস্তুত হোন। 

শনির কবল থেকে এ বছর মুক্তি পাবেন, তাই বছরটি মিথুন রাশির জন্য বেশ শুভ হতে যাচ্ছে। তবে ‘স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল’ নীতি অবলম্বন করুন মিথুনমানব।

‘শোনো অভ্যেস বলে কিছু হয় না পৃথিবীতে, পালটে ফেলাই বেঁচে থাকা’ – অনুপম রায়ের এই গান এ বছর বৃষজাতকদের জন্যই। জীবনে বড়সড় বদলের আভাস রয়েছে। নিজের কমতিগুলো ঝালাই করে নিন। 

চশমার ফ্রেমে কিছু সংখ্যা লেখা থাকে। আমরা বিভিন্ন সময় এটা খেয়াল করলেও অনেকেই জানি না এসব সংখ্যা দিয়ে আসলে কী বোঝায়।

‘অল ওয়ার্ক অ্যান্ড নো প্লে মেইকস জ্যাক আ ডাল বয়’- তাই খেয়াল রাখবেন, চলতি বছর ক্যারিয়ারে খুব বেশি মনোযোগী হতে গিয়ে যেন ব্যক্তিগত জীবনটাকে একঘেয়ে করে না ফেলেন। নতুন বছরের শেষার্ধ মেষ রাশির জাতকদের জন্য বেশ ঘটনাবহুল। এ সময় ক্যারিয়ারে সাফল্যের সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে– চাকরি বা ব্যবসা যেটাই হোক।

ঘাস সবুজ কেন? এই প্রশ্নের সহজ ও ছোট্ট উত্তর হচ্ছে, ক্লোরোফিল নামক এক ধরনের সবুজ রঞ্জক পদার্থের কারণে ঘাসের রং সবুজ।

আমরা প্রায়ই বলছি, ‘আমি এটা করব, প্রতিশ্রুতি দিলাম।’ কিংবা প্রিয়জনকে বলি, ‘কথা দিলাম তোমাকে ছেড়ে যাব না।’ অথবা বন্ধুর কাছ থেকে ধার নিয়ে বলি, ‘আগামী সপ্তাহে তোমার টাকা ফেরত দেব।’ এগুলো সবই প্রতিশ্রুতি। আর নতুন বছরের প্রথম দিনে এসব প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দিতে আছে ‘কমিটমেন্ট ডে’ বা ‘প্রতিশ্রুতি দিবস’।

আগের ৩২ বছরের প্রতিবারই বর্ষসেরা হয়েছেন কোনো পুরুষ৷ তবে এবার এক নারীকে সেরার স্বীকৃতি দিয়েছে কিকার৷ ২০২২ সালের সেরা জার্মান ব্যক্তিত্ব হয়েছেন ৩১ বছর বয়সি আলেক্সান্দ্রা পপ৷